কল‍্যাণের নিশানায় শুভেন্দু সহ রাজ‍্যপাল

3rd January 2021 5:01 pm বাঁকুড়া
কল‍্যাণের নিশানায় শুভেন্দু সহ রাজ‍্যপাল


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  মেজিয়ার তৃণমূলের জনসভা থেকে শুভেন্দুকে একহাত কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কটাক্ষ থেকে রেহাই পেলেন না রাজ্যপালও। আমাদের দলের কিছু মীরজাফর নেতারা এখন বিজেপিতে গিয়ে খেপা ষাঁড়ের মতো দৌড়ে বেড়াচ্ছে, আর এই খ্যাপা ষাঁড়েদের কোন ট্রিটমেন্ট নেই। তৃণমূল থেকে সদ্য  বিজেপিতে যাওয়া বেশ কিছু নেতাদের ঠিক এই ভাষাতেই তীব্রভাবে কটাক্ষ করলেন শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বাঁকুড়ার মেজিয়ার শ্রীনগর কলোনিতে তৃণমূলের এক জনসভায় উপস্থিত হয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী কে স্বামী বিবেকানন্দ ও রামকৃষ্ণের সঙ্গেও তুলনা করতে ছাডলেন না তৃণমূলের এই সাংসদ।  তিন-তিনটে দপ্তরের মন্ত্রী,তিনখানা চেয়ারম্যান,জেড ক্যাটাগরি নিরাপত্তারক্ষী, তবুও বলে আমার কোনো লোভ ছিলো না। আর এত কিছু পেয়েও আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খুবই খারাপ তাই না? খারাপ তো লাগবেই মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারটা যে তাকে ছেড়ে দেয়নি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে  খারাপ লাগবেই । এই ভাষাতেই বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী কে তীব্রভাবে কটাক্ষের সুর শোনা গেল কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের গলায়। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর কে সাদা হাতি বলে মেজিয়ার জনসভা থেকে কটাক্ষ করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। 





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।